সজীব ওয়াজেদ জয় লিখেছেন, ‘আমরা কখনোই কোনো সরকারি প্রকল্পে জড়িত ছিলাম না বা এর থেকে অর্থ উপার্জন করিনি। আমি যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ বছর ধরে বসবাস করছি এবং আমার খালা ও কাজিনরা যুক্তরাজ্যে প্রায় একই সময় ধরে বসবাস করছেন।
তিনি বলেন, “১০ বিলিয়ন ডলারের প্রকল্প থেকে বিলিয়ন ডলার সরানো সম্ভব নয়।
আমরা লেনদেনের সঙ্গে ‘সম্পৃক্ত’ বলে দাবি করাটা একটি মিথ্যা অভিযোগ। আমি দুর্নীতি দমন কমিশনকে চ্যালেঞ্জ করছি, এই তথাকথিত লেনদেন প্রকাশ করতে এবং প্রমাণ করতে যে আমরা এসব অনিয়মে জড়িত।”
সবশেষে তিনি এ-ও বলেন, ‘অবৈধ ইউনূস সরকার এবং তাদের সন্ত্রাসী ছাত্র সমন্বয়করা দেশ চালানোর ব্যর্থতা, আইনের শাসনের অভাব, অর্থনৈতিক পতন, মানবাধিকার লঙ্ঘন, গণতন্ত্রের সংকট এবং রাজনৈতিক দমন-পীড়ন থেকে জনগণের দৃষ্টি সরানোর চেষ্টা করছে।’
সম্প্রতি শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় এবং ভাগ্নি টিউলিপ সিদ্দিক রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প থেকে ৫০০ কোটি ডলার আত্মসাৎ করেছেন– এমন অভিযোগের তদন্ত শুরু করছে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক।
এ ছাড়া জয়ের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে অর্থপাচারের অভিযোগও উঠেছে। যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থার তদন্তে ৩০ কোটি ডলার বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন মার্কিন ব্যাংকে স্থানান্তরের প্রমাণ পাওয়ার কথা বলা হয়েছে।